দেবগ্রাম ইউনিয়নের চর পাচুরিয়া মৌজায় জনাব মোঃ আব্দুল হকের প্রায় ০.২৮০০ একর কৃষি জমি ছিল যা তার নামে RS রেকর্ডভূক্ত হয়। তবে তা একসময় পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যায়। পরবর্তিতে উক্ত স্থানে আবার চর জেগে উঠে এবং জমিটি খাস খতিয়ানভূক্ত হয়। কিন্তু আব্দুল হকের চার পুত্র উক্ত জায়গায় কৃষি কাজ শুরু করে। পদ্মা নদীর ওপারে বেতকা ও রাখালগাছি গ্রামে ভাঙনের সৃষ্টি হয় যার ফলে উক্ত গ্রাম দুটির অনেক বাসিন্দা বাস্তুচ্যূত হয়। আব্দুল হকের এক আত্মীয় থাকতেন উক্ত গ্রামে তিনিও একই ভাগ্য বরণ করে পদ্মার এপারে দেবগ্রাম ইউনিয়নে আসেন মাথা গোঁজার ঠাইয়ের আশায়। মোঃ আব্দুল হকের পুত্রগণ তাকে তাদের আবাদকৃত খাস জায়গার কিছু অংশ বসবাসের জন্য ছেড়ে দেন। প্রায় ২০ বছর পর উক্ত আত্মীয় তার বর্তমান বসতবাড়ীসহ পার্শ্ববর্তী চাষকৃত খাস জায়গা তার অনুকূলে বন্দোবস্ত নেয়ার জন্য আবেদন করেন। তারই বাসার পাশে বিধায় সরেজমিন তদন্তেও বিষয়টি ধরা পড়েনি যে চাষকৃত জমিটি আব্দুল হকের পুত্রদের দখলে। তবে গণশুনানির একপর্যায়ে বিষয়টি জানাজানি হয় এবং নথি-পত্র সংশোধন করে আব্দুল হকের চার পুত্রের নামেই কৃষি জমিটি বন্দোবস্ত দেয়া হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস